জিল হজ্জ মাস শুরু হলে যে ব্যক্তি কুরবানী করবে তিনি নাকি পরিবারের সবাই, চুল, নখ ইত্যাদি কাটা থেকে বিরত থাকতে হবে ? -------------- - লে...
জিল হজ্জ মাস শুরু হলে যে ব্যক্তি কুরবানী করবে তিনি নাকি পরিবারের সবাই, চুল, নখ ইত্যাদি কাটা থেকে বিরত থাকতে হবে ?
--------------
- লেখক: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
➖➖➖➖➖➖➖➖
প্রিয় ভাই ও বোনেরা, জিল হাজ্জ মাস শুরু হলে কুরবানি দাতার জন্য শরীরের অতিরিক্ত পশম, যেমন, মাথার চুল, নাভির নিচের বা বোগলের পশম কাটা জায়েজ নাই। কারণ, উম্মে সালামা রা. হতে বর্ণিত। রাসূল সা. বলেন:
((إذا دخل شهر ذي الحجة وأراد أن يضحي فلا يأخذ من شعره ولا من أظفاره شيئاً))
'জিল হজ্জ মাস শুরু হলে যে ব্যক্তি কুরবানী করতে চায় সে যেন তার চুল ও নখ না কাটে।' (সহীহ মুসলিম, অধ্যায়: কুরবানী, অনুচ্ছেদ: জিল হজ্জ মাস শুরু হলে যে ব্যক্তি কুরবানী করবে তার জন্য চুল ও নখ কাটা নিষেধ।)
অন্য বর্ণনায় রয়েছে: ((ولا من بشرته شيئاً)"শরীরের চামড়া যেন না কাটে।" (সহীহ মুসলিম)
অন্য বর্ণনায় রয়েছে: ((ولا من بشرته شيئاً)"শরীরের চামড়া যেন না কাটে।" (সহীহ মুসলিম)
এ বিধান যে ব্যক্তি কুরবানী করবে তার জন্য প্রযোজ্য। যাদের পক্ষ থেকে কুরবানী করা হবে যেমন, স্ত্রী, সন্তান বা পরিবারের অন্য সদস্যগণের জন্য অথবা যারা কুরবানী করবে না তারা নখ-চুল কাটাতে কোন অসুবিধা নাই।
জিল হজ্জ মাসের চাঁদ দেখা থেকে শুরু করে কুরবানী পর্যন্ত চুল-নখ কাটা যাবে না। কুরবানী করার পর তা কাটা যাবে।
এ দিন গুলোতে নতুন জামা কাপড়, আতর-সুগন্ধি মাখা, স্ত্রী সহবাসে লিপ্ত হওয়ায় কোন অসুবিধা নাই।
জিল হজ্জ মাসের চাঁদ দেখা থেকে শুরু করে কুরবানী পর্যন্ত চুল-নখ কাটা যাবে না। কুরবানী করার পর তা কাটা যাবে।
এ দিন গুলোতে নতুন জামা কাপড়, আতর-সুগন্ধি মাখা, স্ত্রী সহবাসে লিপ্ত হওয়ায় কোন অসুবিধা নাই।