পূর্বাচল ভ্রমন, ঢাকা এয়ারপোর্টের পাশে ভ্রমন, উত্তরা ঘুরার জায়গা, নৌকা ভ্রমণ, ঢাকাতে নৌকা ভ্রমন, ঢাকা ভ্রমন
রোমাঞ্চকর নৌকা ভ্রমন - (ইছাপুরা - হরদি বাজার)
আমরা যারা ঢাকার যান জটে অসস্তি হয়ে গিয়েছে তারা চাইলে ঢাকার পাশের নদীতে ঘুরে মনটা খুব ভাল করে আসতে পারেন। ঢাকার পাশে অনেক নৌকা ভ্রমনের যায়গা আছে - (মিরপুর দিয়াবাড়ি, কেরানিগন্জ, টংগি তুরাগ, আড়াইহাজার মেঘনা চর )
এমনই একটি অসাধারান রোমাঞ্চকর নৌকা ভ্রমন করা যায় বালু নদীতে
ইছাপুরা বোট ঘাট থেকে বিভিন্ন আকারের নৌকা পাওয়া যায় , জন প্রতি ২০ টাকা ভাড়ায় ইছাপুরা থেকে বেরাইদ যাওয়া যায়। আমরা পুর্বাচল ৩০০ ফিট এক্সপ্রেস ওয়ে ধরে (বড় ব্রিজ থেকে ডানে) চলে আসলাম ইছাপুরা বাজার । নৌকা ভাড়া করলাম ৪০০ টাকায় হরদি থেকে ঘুরিয়ে আনবে । সাথে ফুল ফেমিলি , সবাই লাফিয়ে নৌকার ছাদে - সাথে ৪ বাচ্চা (১.৫ ,৩, ৫, ৭ বছর) ওদের উৎসাহই বেশি। নৌকা ছাড়তেই নদী থেকে উচ্চ আওয়াজে বাজনা ভেসে আসল - নৌকায় আনন্দ ভ্রমন - গান নাচে ভরপুর আনন্দ - মিউজিকের সাথে সাথে আমাদের বাচ্চারাও নাচা শুরু করল । ওদের আনন্দ দেখে মন ভরে গেল ।
বালু নদীতে ভ্রমন কালে একটু পরপরই এমন মিউজিকাল বোট চোখে পড়ল ।
বর্ষায় পানি ভরপুর বালু নদী । নৌকা ছুটে চললো স্রোতের বিপরীত , ৩০০ ফিট রোডের বড় ব্রিজের নিচ দিয়ে ,
নদীর উপর দাড়ান মসজিদের পাসদিয়ে ,
একটু পরপর ভেল জালে মাছ ধরার দৃশ্য ,
তরতাজা বাতাস - এই উপলব্ধি ভাষায় প্রকাশ করা সহজ নয়।
নৌকা থামলো হরদি ঘাটে - এখন এটি একটি টুরিস্ট স্পট - বেড়াই বাংলাদেশের প্রয়াত মাহামুদ হাসান ভাই এই জায়গাটির পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল সবার কাছে - (দক্ষীনখান থেকে অটোতে ভাটিরা তারপর খেয়ায় হরদি আসা যায়) - এটি পুর্বাচলের ২৪নং সেক্টরের শেষ প্রান্তে ।
হরদি - বিস্তর খোলা মাঠ , কয়েকশ বছরের পুরানো একটি বট গাছ সাজানো গোছানো ছিমছাম একটি গ্রাম
গুগল মেপে ইছাপুরার লোকেশন
আমরা যারা ঢাকার যান জটে অসস্তি হয়ে গিয়েছে তারা চাইলে ঢাকার পাশের নদীতে ঘুরে মনটা খুব ভাল করে আসতে পারেন। ঢাকার পাশে অনেক নৌকা ভ্রমনের যায়গা আছে - (মিরপুর দিয়াবাড়ি, কেরানিগন্জ, টংগি তুরাগ, আড়াইহাজার মেঘনা চর )
এমনই একটি অসাধারান রোমাঞ্চকর নৌকা ভ্রমন করা যায় বালু নদীতে
ইছাপুরা বোট ঘাট থেকে বিভিন্ন আকারের নৌকা পাওয়া যায় , জন প্রতি ২০ টাকা ভাড়ায় ইছাপুরা থেকে বেরাইদ যাওয়া যায়। আমরা পুর্বাচল ৩০০ ফিট এক্সপ্রেস ওয়ে ধরে (বড় ব্রিজ থেকে ডানে) চলে আসলাম ইছাপুরা বাজার । নৌকা ভাড়া করলাম ৪০০ টাকায় হরদি থেকে ঘুরিয়ে আনবে । সাথে ফুল ফেমিলি , সবাই লাফিয়ে নৌকার ছাদে - সাথে ৪ বাচ্চা (১.৫ ,৩, ৫, ৭ বছর) ওদের উৎসাহই বেশি। নৌকা ছাড়তেই নদী থেকে উচ্চ আওয়াজে বাজনা ভেসে আসল - নৌকায় আনন্দ ভ্রমন - গান নাচে ভরপুর আনন্দ - মিউজিকের সাথে সাথে আমাদের বাচ্চারাও নাচা শুরু করল । ওদের আনন্দ দেখে মন ভরে গেল ।
বালু নদীতে ভ্রমন কালে একটু পরপরই এমন মিউজিকাল বোট চোখে পড়ল ।
বর্ষায় পানি ভরপুর বালু নদী । নৌকা ছুটে চললো স্রোতের বিপরীত , ৩০০ ফিট রোডের বড় ব্রিজের নিচ দিয়ে ,
নদীর উপর দাড়ান মসজিদের পাসদিয়ে ,
একটু পরপর ভেল জালে মাছ ধরার দৃশ্য ,
তরতাজা বাতাস - এই উপলব্ধি ভাষায় প্রকাশ করা সহজ নয়।
নৌকা থামলো হরদি ঘাটে - এখন এটি একটি টুরিস্ট স্পট - বেড়াই বাংলাদেশের প্রয়াত মাহামুদ হাসান ভাই এই জায়গাটির পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল সবার কাছে - (দক্ষীনখান থেকে অটোতে ভাটিরা তারপর খেয়ায় হরদি আসা যায়) - এটি পুর্বাচলের ২৪নং সেক্টরের শেষ প্রান্তে ।
হরদি - বিস্তর খোলা মাঠ , কয়েকশ বছরের পুরানো একটি বট গাছ সাজানো গোছানো ছিমছাম একটি গ্রাম
গুগল মেপে ইছাপুরার লোকেশন
ঢাকা ভ্রমন