ব্রেকাপ কেন হয় এর একশটা কারণ থাকতে পারে তবে ব্রেকাপের পর সম্পর্ক গুলো এত পানসে কেন হয়? ? একটি মানুষ যখন কিছুটা দূরে থাকে তখন আমরা ক্যামে...
ব্রেকাপ কেন হয় এর একশটা কারণ থাকতে পারে তবে ব্রেকাপের পর সম্পর্ক গুলো এত পানসে কেন হয়? ?
একটি মানুষ যখন কিছুটা দূরে থাকে তখন আমরা ক্যামেরা জুম করে তাকে কাছে নিয়ে আসি। এই পর্যন্ত ঠিক আছে... বেশি জুম করা ভাল না... বেশি জুম করলে চেহারা ফেটে যায়...
ত্বকের বিশ্রী দাগ চোখে এসে লাগে...
সম্পর্কের ক্ষেত্রেও একি নিয়ম... বেশি কাছাকাছি মানুষকে দূরে ঠেলে দেয়.....তাকে রেস্পেক্ট করবেন... তার মতামতের গুরুত্ব দিবেন... এইগুলা ঠিক আছে... তবে দেবদাসের মত নিজের সব পছন্দ অপছন্দ বিলিয়ে দিবেন না। নিজের একটা আলাদা আইডেনটিটি আছে... সেটা ধরে রাখুন... তার কদম ভাললাগে এটা জানার পর জানিয়ে দিন কদম আপনার অসহ্য লাগে... এর ঘ্রাণ দুর্গন্ধময় !
বেশিরভাগ মানুষ সম্পর্ক সুন্দর করার জন্য মিথ্যের আশ্রয় নেয়। অন্যকে খুশি করতে গিয়ে প্রায় ৬০ ভাগ মানুষ কথা বলার সময় প্রতি ১০ মিনিটে একটা মিথ্যে বলে।
সে এবং আপনি আপনারা একি মানুষ। এইগুলা বোকামানুষের কথা। আপনাকে তার মত হবার দরকার নেই। তাকেও আপনার মত বানানোর প্রয়োজন নেই।
আছা... ব্রেকাপের পর সম্পর্ক গুলো এত পানসে কেন হয়? দুজন মানুষের এডজাস্টমেন্ট নাই হতে পারে। এর পর আর কোনদিন তার মুখ দেখা যাবে না। তার সাথে কথা বলা যাবে না। সে হল শত্রু পক্ষ !
ভাবা যায় দিনের পর দিন আমরা এই ছেলেমানুষি গুলো করে আসছি। একজন না খেলে অন্যজন খায় না। একজনের ঘুম না এলে অন্যজন ঘুমায় না। একজন টেনশনে থাকলে অন্যজন সেই টেনশন কেড়ে নেয়... একজন পরীক্ষায় খারাপ করলে ফোনের ওপাশ থেকে অন্যজন কান্না করে।
সেই একি মানুষ গুলোই সামান্য ব্রেকাপ হলে একজন অন্যকে গালাগালি করে বেড়ায় ! মানুষকে ভালবাসতে শিখুন।
সম্পর্কের ডেফিনেশন কী ?
সম্পর্ক কোন সোশ্যাল নেটওয়ার্কের রিকোয়েস্ট না; একসেপ্ট করলেই শুরু হয়ে গেল আর রিমোভ করলেই শেষ। একটা মানুষ মারা যাবার পরেও সম্পর্কগুলো দাবী ছাড়ে না। ফ্রেমের শুকনো ছবি মুখে এনে চুমো খাবে। বুকের কাছে এনে পরম মমতায় হাত বুলিয়ে দিবে। কোনদিন যদি আবার কথা হয়; তবে কী কথা বলবে
মানুষটাকে এখন না হোক; এককালে তো ভালোবাসতেন
. অন্তত সেই দাবীতে সম্পর্কটাকে ভালবাসুন।
একটি মানুষ যখন কিছুটা দূরে থাকে তখন আমরা ক্যামেরা জুম করে তাকে কাছে নিয়ে আসি। এই পর্যন্ত ঠিক আছে... বেশি জুম করা ভাল না... বেশি জুম করলে চেহারা ফেটে যায়...
ত্বকের বিশ্রী দাগ চোখে এসে লাগে...
সম্পর্কের ক্ষেত্রেও একি নিয়ম... বেশি কাছাকাছি মানুষকে দূরে ঠেলে দেয়.....তাকে রেস্পেক্ট করবেন... তার মতামতের গুরুত্ব দিবেন... এইগুলা ঠিক আছে... তবে দেবদাসের মত নিজের সব পছন্দ অপছন্দ বিলিয়ে দিবেন না। নিজের একটা আলাদা আইডেনটিটি আছে... সেটা ধরে রাখুন... তার কদম ভাললাগে এটা জানার পর জানিয়ে দিন কদম আপনার অসহ্য লাগে... এর ঘ্রাণ দুর্গন্ধময় !
বেশিরভাগ মানুষ সম্পর্ক সুন্দর করার জন্য মিথ্যের আশ্রয় নেয়। অন্যকে খুশি করতে গিয়ে প্রায় ৬০ ভাগ মানুষ কথা বলার সময় প্রতি ১০ মিনিটে একটা মিথ্যে বলে।
সে এবং আপনি আপনারা একি মানুষ। এইগুলা বোকামানুষের কথা। আপনাকে তার মত হবার দরকার নেই। তাকেও আপনার মত বানানোর প্রয়োজন নেই।
আছা... ব্রেকাপের পর সম্পর্ক গুলো এত পানসে কেন হয়? দুজন মানুষের এডজাস্টমেন্ট নাই হতে পারে। এর পর আর কোনদিন তার মুখ দেখা যাবে না। তার সাথে কথা বলা যাবে না। সে হল শত্রু পক্ষ !
ভাবা যায় দিনের পর দিন আমরা এই ছেলেমানুষি গুলো করে আসছি। একজন না খেলে অন্যজন খায় না। একজনের ঘুম না এলে অন্যজন ঘুমায় না। একজন টেনশনে থাকলে অন্যজন সেই টেনশন কেড়ে নেয়... একজন পরীক্ষায় খারাপ করলে ফোনের ওপাশ থেকে অন্যজন কান্না করে।
সেই একি মানুষ গুলোই সামান্য ব্রেকাপ হলে একজন অন্যকে গালাগালি করে বেড়ায় ! মানুষকে ভালবাসতে শিখুন।
সম্পর্কের ডেফিনেশন কী ?
সম্পর্ক কোন সোশ্যাল নেটওয়ার্কের রিকোয়েস্ট না; একসেপ্ট করলেই শুরু হয়ে গেল আর রিমোভ করলেই শেষ। একটা মানুষ মারা যাবার পরেও সম্পর্কগুলো দাবী ছাড়ে না। ফ্রেমের শুকনো ছবি মুখে এনে চুমো খাবে। বুকের কাছে এনে পরম মমতায় হাত বুলিয়ে দিবে। কোনদিন যদি আবার কথা হয়; তবে কী কথা বলবে
মানুষটাকে এখন না হোক; এককালে তো ভালোবাসতেন
. অন্তত সেই দাবীতে সম্পর্কটাকে ভালবাসুন।