"বাঙালিয়ানায় বাঙালি ভোজ" এর মুখোশ উন্মেচন। :) . "বাঙালিয়ানায় বাঙালি ভোজ" এর দশে দশ দিয়ে রিভিউ দেখতে দেখতে মন...
.
"বাঙালিয়ানায় বাঙালি ভোজ" এর দশে দশ দিয়ে রিভিউ দেখতে দেখতে মন চাচ্ছে একদিন অর্ডার দিয়ে খেয়ে দেখতে? তাহলে পোষ্টটি অাপনার জন্য।
.
গ্রুপে প্রায়ই বাঙালিয়ানায় বাঙালি ভোজের রিভিউ দেয়া হয়।তাতে রেটিং থাকে দশে দশ।সাথে "বাঙালিয়ানায় বাঙালি ভোজ" এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজটাও ট্যাগ করে দেয়া হয়।
.
এইসব দেখতে দেখতে অামার সন্দেহ হয়।অামি যিনি রিভিউ দেন তার টাইমলাইন ঘুরে দেখি অাইডি এক বা দুই ঘন্টা অাগে খোলা! যিনি ই রিভিউ দিক না কেন তার অাইডি দুই তিন ঘন্টা অাগে খোলা।কাহিনী কি?তাহলে রিভিউ যে তারাই ফেইক অাইডি খুলে দিচ্ছে তাতে সন্দেহ থাকার কোন অবকাশ নেই।
.
তাদের খাবারে চুল পাওয়া যায় সেটা ছবিতেই দেখতে পারছেন।ফাহাদ নামক এক ভাই এই চুলের ছবি মার্ক করে কমেন্ট করায় কমেন্ট ডিলিট করছে।অাবার যখন কমেন্ট করে জানতে চাইছে যে অাপনাদের মাংস হালাল কি না তখন সেই কমেন্ট ও ডিলিট করছে।তাহলে বোঝাই গেল হালাল না।অার অানহাইজেনিক খাবার তাদের। মাথার চুল নাকি অান্ডার অার্মের চুল মাছের উপর সেটা তারাই ভালো বলতে পারবে।
.
অার সবথেকে বড় কথা তারা এত্ত এত্ত তেল দিয়ে রান্না করে।
.
অাচ্ছা এক টুকরো শোল মাছের দাম কত হতে পারে? তারা জাস্ট এক পিস শোল মাছের দাম রাখে ১৭০ টাকা।যেটা দিয়ে মাঝারী সাইজের একটা শোল মাছ ই কেনা সম্ভব।
.
যারা নিজেরা ফেইক অাইডি দিয়ে নিজেদের খাবারের রিভিউ দেয় তাদের খাবার কতটা ভালো হতে পারে সেটা ভাববার বিষয়।
.
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উপার্জিত অর্থ দিয়ে এই নোংরা, তেলে চুবানো, চুলে চুবানো, হালালহীন খাবার অর্ডার দেয়ার অাগে একটু ভেবে দেখবেন।